মধ্যপ্রাচ্য

“ সুদানের টারাসিন গ্রাম নিশ্চিহ্ন মাররাহ পর্বতের ভূমিধসে হাজারো প্রাণহানি”

প্রিন্ট
“ সুদানের টারাসিন গ্রাম নিশ্চিহ্ন মাররাহ পর্বতের ভূমিধসে হাজারো প্রাণহানি”

ছবি : সুদান পাহাড় ধস


প্রকাশিত : ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ভোর ৪:৫১ আপডেট : ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ভোর ৪:৫৭

৩১ আগস্ট ২০২৫, কেন্দ্রীয় দারফুরের মাররাহ পর্বতে ভয়াবহ ভূমিধস নেমে আসে। পাহাড় ধসে মুহূর্তের মধ্যে পুরো টারাসিন গ্রাম মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়। শত শত ঘরবাড়ি ভেঙে যায়, নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় পুরো জনপদ। স্থানীয় সূত্র ও সুদান লিবারেশন মুভমেন্ট/আর্মির (SLM/A) তথ্য অনুযায়ী, গ্রামে বসবাসকারী এক হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য—মাত্র একজন মানুষ জীবিত অবস্থায় উদ্ধার পাওয়া গেছে।


এই বিপর্যয়ের পর আন্তর্জাতিক মহলের কাছে দ্রুত সহায়তার আহ্বান জানানো হয়েছে। সংঘাত ও যুদ্ধের কারণে অঞ্চলটি এতটাই বিচ্ছিন্ন যে উদ্ধার অভিযান চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন বৈশ্বিক মানবিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে।


সুদানের এই ট্র্যাজেডি শুধু একটি গ্রাম হারানোর ঘটনা নয়—এটি গোটা মানবজাতির জন্য এক সতর্কবার্তা। যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ আর প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত সুদান এখন এক মরুভূমির কান্না, যার প্রতিধ্বনি পৌঁছাচ্ছে সমগ্র বিশ্বে।

৩১ আগস্ট ২০২৫, কেন্দ্রীয় দারফুরের মাররাহ পর্বতে ভয়াবহ ভূমিধস নেমে আসে। পাহাড় ধসে মুহূর্তের মধ্যে পুরো টারাসিন গ্রাম মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়। শত শত ঘরবাড়ি ভেঙে যায়, নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় পুরো জনপদ। স্থানীয় সূত্র ও সুদান লিবারেশন মুভমেন্ট/আর্মির (SLM/A) তথ্য অনুযায়ী, গ্রামে বসবাসকারী এক হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য—মাত্র একজন মানুষ জীবিত অবস্থায় উদ্ধার পাওয়া গেছে।


এই বিপর্যয়ের পর আন্তর্জাতিক মহলের কাছে দ্রুত সহায়তার আহ্বান জানানো হয়েছে। সংঘাত ও যুদ্ধের কারণে অঞ্চলটি এতটাই বিচ্ছিন্ন যে উদ্ধার অভিযান চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন বৈশ্বিক মানবিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে।


সুদানের এই ট্র্যাজেডি শুধু একটি গ্রাম হারানোর ঘটনা নয়—এটি গোটা মানবজাতির জন্য এক সতর্কবার্তা। যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ আর প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত সুদান এখন এক মরুভূমির কান্না, যার প্রতিধ্বনি পৌঁছাচ্ছে সমগ্র বিশ্বে।